রূহ আফজা খাওয়ার উপকারিতা -রূহ আফজা শরবত বানানোর রেসিপি

 

রূহ আফজা খাওয়ার উপকারিতা সম্পরকে জানতে চান?তাহলে আপনি একদম সঠিক ওয়েবসাইটে এসেছেন।এটি পবিত্র রমজান ইফতারে তো আমরা প্রায় সবাই রূহ আফজা খেয়ে থাকি তবে এর উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই জানি না। 

রূহ আফজা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানলে আপনিও অবাক হবেন।রূহ আফজাতে হাজারো ঔষধি গুনাগুন রয়েছে। আপনিও যদি জানতে চান কি সেই ঔষধি গুনাগুন গুলি তাহলে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন।রূহ আফজার সাথে আমরা প্রায় প্রত্যেকেই পরিচিত।বিশেষ করে রমজানে ইফতারের সময় অনেকেই রূহ আফজা খেয়ে থাকি।সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে রূহ আফজার শরবত যেন অমৃত লাগে।এটি সুস্বাদু হওয়ার পাশাপাশি হাজার পুষ্টিগুণ ও ঔষুধি গুনাগুনে ভরপুর।আবার অনেকেই সফট ড্রিংক পাউডার খায় যেমনঃইস্পি,ট্যাংগ,রাসনা ইত্যাদি যেগুলো শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর।তবে রূহ আফজা খাওয়ার পাশাপাশি এর কিছু ক্ষতিকর দিক ও রয়েছে।

ভূমিকা 

রূহ আফজা হল একটি মিষ্টি সুস্বাদু সিরাপ।তবে রমজান মাসে মুসলিম ভাই ও বোনেরা এটিকে দুধ অথবা পানির সঙ্গে বরফ মিশিয়ে শরবত বানিয়ে খেয়ে থাকে, এটি খেতে যেমন সুস্বাদু  তেমনি হাজারো পুষ্টিগুণ এবং ঔষুধি  গুনাগুনে ভরপুর আমরা প্রত্যেকেই তো রূহ আফজা খেতে ভালোবাসি তবে আমরা অনেকেই রূহ আফজার উপকারিতা সম্পর্কে জানি না। তাই আজকের এই আর্টিকেলে রূহ আফজা খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।রূহ আফজা সর্বপ্রথম উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদ এলাকাতে পাওয়া যেত। 

পরবর্তীতে এর জনপ্রিয়তা ধিরে ধিরে বাড়তে থাকে।ফলে এটি ভারত,পাকিস্তান,বাংলাদেশ সহ বিশ্বের প্রায় অনেক দেশেই ছড়িয়ে পরে। আজকের আর্টিকেলটিতে আপনার না জানা অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।তাহলে চলুন জেনে আসা যাক রূহ আফজা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।রূহ আফজা বাংলাদেশের পাশাপাশি পাকিস্তান ও ভারতেও জনপ্রিয় পানীয় গুলির মধ্যে একটি। বিশেষ করে রমজান মাস আসলেই বাংলাদেশে মুদি দোকান থেকে শুরু করে ওষুধের দোকানে লাল রঙের এই সিরাপটি  পাওয়া যায়, বর্তমানে এটিকে শরবত হিসেবে পান করা হলেও এটিকে এক সময় ইউনানী মেডিসিন হিসেবে ব্যবহার করা হতো

রূহ আফজা খাওয়ার উপকারিতা 

আপনিও কি রূহ আফজা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান?তাহলে আপনি একদম সঠিক ওয়েবসাইটে এসেছেন।অন্যান্য মাসের তুলনায় রমজান মাসে রূহ আফজার চাহিদা অনেক বেশি বেড়ে যায় কারণ রমজান মাসে মুসলিম ভাই ও বোনেরা এটি খেতে ভালবাসেন এবং এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ যার কারনে এর চাহিদা অনেক বেশি। সাথেই রূহ আফজা খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু। ছোট থেকে শুরু করে যে কোনো বয়সের মানুষই খেতে পারবে এটি।রূহ আফজা তৈরি করা হয় বিভিন্ন পুষ্টিকর ফলমূল এবং শাকসবজি দিয়ে।

আরো পড়ুন ঃগুড়ের উপকারিতা ও অপকারিতা 

যেই কারণে এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ। তবে আপনি কি জানেন রূহ আফজা খাওয়ার উপকারিতা কি?রূহ আফজা খাওয়ার উপকারিতা অনেক তবে আমরা অনেকেই এই বিষয়ে কিছু জানিনা।রূহ আফজা বিভিন্ন ফলমূল শাকসবজি এবং গাছের শিকড় দ্বারা তৈরি। অনেকেই রূহ আফজা খাওয়া নিয়ে চিন্তিত থাকেন যে এটি খেলে কোন ক্ষতি হবে কিনা। তাই তাদের উদ্দেশ্যে বলছি যে রূহ আফজা সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং আপনারা নিঃসন্দেহে এটি খেতে পারেন এর কোন সাইড ইফেক্ট নেই।

সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে রূহ আফজার শরবত পান করার ফলে এটি আপনার শরীরের পানির ভারসাম্য বজায় রাখবে। শরীরকে সুস্থ রাখতে আমাদের রূহ আফজা পান করা উচিত। তবে রমজান মাসে প্রতিদিন ২ লিটার পানি পান করা হয় না যার কারণে শরীরে পানি শূন্যতার সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে আপনি যদি এই সমস্যা থেকে বাঁচতে চান তাহলে ইফতারে রূহ আফজার শরবত পান করুন। এই ঠান্ডা কোমল পানীয়টি আপনার শরীরের পানির ভারসাম্যকে নষ্ট হতে দিবে না। 

নেই। সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারের ঠান্ডা রূহ আফজার শরবত আমাদের প্রাণ যেন জুড়িয়ে দেয়, এটি সত্যি খেতে খুবই সুস্বাদু। বাজারে বিক্রি হওয়া সফট ড্রিংক পাউডার আপনার শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর এবং এইগুলি মোটেও স্বাস্থ্যসম্মত নয়। এই ক্ষেত্রে আমি আপনাকে সাজেস্ট করব রূহ আফজা। কারণ রোজা রাখার পর ইফতারের যদি আপনি অস্বাস্থ্যকর শরবত পান করেন, এটি আপনার শরীরের উপর ক্ষতিকার ক প্রভাব ফেলবে।

এই জন্য ইফতারে অস্বাস্থ্যকর শরবত না পান করে এক গ্লাস রূহ আফজার শরবত পান করার চেষ্টা করবেন। এছাড়াও এই শরবত পান করার ফলে আপনার শরীরের রক্ত চরণ আরো বৃদ্ধি পাবে। এবং এই ঠান্ডা কোমল পানীয়টি আপনার প্রাণকে প্রশান্তি দিবে, প্রিয় পাঠক আপনাকে আগেই বলে দিচ্ছি এটি কোন স্পন্সরড পোস্ট নয়।রূহ আফজা সর্বপ্রথম উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদ এলাকাতে পাওয়া যেত,পরবর্তীতে এর জনপ্রিয়তা ধিরে ধিরে বাড়তে থাকে।ফলে এটি ভারত,পাকিস্তান,বাংলাদেশ সহ বিশ্বের প্রায় অনেক দেশেই ছড়িয়ে পরে। 

তবে কিছুদিন আগে, কিছু অসৎ ব্যবসায়ী দাবি করছিল যে রূহ আফজা ৩৫টি ফল দ্বারা তৈরি। এই কথাগুলি সম্পূর্ণ ভুল কারণ রূহ আফজা কিছু ফলমূল এবং শাকসবজির সমন্বয়ে তৈরি একটি সিরাপ।রূহ আফজাই কোন প্রকার রাসায়নিক পদার্থ অথবা কেমিক্যাল নেই যার কারণে এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ এটি কোম্পানি দাবি করে। এটি ছোট বাচ্চারাও খেতে পারবে,রূহ আফজার স্বাদ ও ঘ্রাণ দুটোই যেন অমৃত, তবে অনেকেরই এর স্বাদ পছন্দ নয়। যারা হজমের সমস্যায় ভুগছেন গছে তাদের জন্য রূহ আফজা একটি বেস্ট চয়েস হবে।রূহ আফজাতে সাইবার পাওয়া যায়, যা পেট সংক্রান্ত জাতীয় সমস্যা কে নিমিষেই দূর করে এবং হজম শক্তিকে উন্নত করে।

প্রিয় পাঠক আশা করি উপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন রূহ আফজা খাবার উপকারিতা গুলি কি কি।রূহ আফজা এটি যেমন আমাদের শরীরের জন্য নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর পানীয় সে ক্ষেত্রে প্রত্যেক মুসলিম ভাই ও বোনেরা চেষ্টা করবেন, সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে রূহ আফজার শরবত পান করার। এটি শরীরের পানির ভারসাম্যকে বজায় রাখে ে এবং রক্ত সঞ্চালন গতিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এটি পেট সংক্রান্ত জাতীয় সমস্যা কে কিন্তু নিমিষেই দূর করে এবং হতাশক্তি ও উন্নত করে। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে রূহ আফজা খাওয়ার উপকারিতা গুলো কি কি। এবার চলুন আমরা জেনে আসি রূহ আফজা খাওয়ার নিয়মগুলো। অর্থাৎ কিভাবেরূহ আফজা খেতে হবে এবং কিভাবে খেলে আমরা এই উপকার গুলি লাভ করতে পারব।

রূহ আফজা খাওয়ার নিয়ম

উপরে আমরা এতক্ষণ জানলাম রূহ আফজা খাওয়ার উপকারিতা গুলো এবার আমরা জানবো রূহ আফজা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। কারণ আমরা সঠিক নিয়মে রূহ আফজা না খায়, তাহলে কিন্তু আমরা উপরে বলা উপকারিতা গুলো লাভ করতে পারবে না। এই ক্ষেত্রে আমাদের তো অবশ্যই জানতে হবে রূহ আফজা খাওয়ার নিয়ম গুলো কি।রূহ আফজা খাওয়ার নির্দিষ্ট কোন নিয়ম না থাকলেও, বিভিন্ন অঞ্চলে এটিকে বিভিন্নভাবে খাওয়া হয়।

যেহেতু রূহ আফজা সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যসম্মত এবং নিরাপদ সেই ক্ষেত্রে আপনি শরবত বানিয়ে খেতে পারবেন আবার এটি অনেকে সরাসরি সিরাপ হিসেবেও খেতে পারবেন পারবেন। ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান সহ পৃথিবীর অনেক দেশেই রূহ আফজা পাওয়া যায়। তবে সবচেয়ে বেশি রূহ আফজা খাওয়া হয় পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশে।এটিকে বিভিন্ন অঞ্চলে এটিকে বিভিন্নভাবে খাওয়া হয়। তবে বেশিরভাগ অঞ্চলেই রূহ আফজার সঙ্গে দুধ,তরমুজ,বরফ এবং চিনি মিশিয়ে এক ধরনের বিশেষ সুস্বাদু শরবত বানিয়ে খাওয়া হয় যার নাম শরবত-ই-মুহাব্বত, যেটি সর্বপ্রথম দিল্লি জামা মসজিদের পাশে একটি বৃদ্ধ লোক প্রথম তৈরি করেছিল তারপর ধীরে ধীরে এই রেসিপিটি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে যায়।

প্রিয় পাঠক আশা করছি যে আপনি বুঝতে পেরেছেন রূহ আফজা খাওয়ার নিয়ম গুলো কি কি।রূহ আফজা খাওয়ার নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নেই। এটি কে আপনি যেভাবে খেতে ভালোবাসেন ঠিক সেভাবেই খেতে পারবেন। বিভিন্ন অঞ্চলে রূহ আফজার মাধ্যমে শরবত-ই-মুহাব্বত বানিয়ে খেতে পারবেন। চাইলে আপনিও শরবত-ই-মুহাব্বত বানিয়ে খেতে পারবেন। প্রিয় পাঠক আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন রূহ আফজা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। এবার চলুন জানা যাক রূহ আফজা কতটুকু নিরাপদ। 

রূহ আফজা কতটুকু নিরাপদ

আমাদের অনেকের মনেই এই প্রশ্ন থাকে যে  রূহ আফজা কতটুকু নিরাপদ? অন্যান্য মাসের তুলনায় রমজান মাসে রূহ আফজার চাহিদা অনেক বেশি বেড়ে যায়। কারণ করতে মুসলিম ভাই ও বোনেরইফতারে রূহ আফজার শরবত পান করে থাকেন।রূহ আফজা খাওয়া কতটুকু নিরাপদ? তা জানতে হলে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।বাজারে যেসব সফট ড্রিংক পাউডার অথবা বিভিন্ন ফ্লেভারের  লিকুইডপাওয়া যায় সেইগুলোর তুলনায় রূহ আফজা অনেক বেশি নিরাপদ।

রূহ আফজাতে কোন প্রকার কেমিক্যাল অথবা রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয় না যা কম্পানি দাবি করে।যে কারণে এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ। ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ সকলেই এটি পান করতে পারবে। এটি অনেক স্বাস্থ্যসম্মত হওয়ায় আপনারা এটি নিঃসন্দেহে পান করতে পারেন। সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে এক গ্লাস রূহ আফজার শরবত আপনার শরীরের পানির ঘাটতি কে বজায় রাখবে এবং রক্ত সঞ্চালন গতিতে বৃদ্ধি করবে।

প্রিয় পাঠক আশা করছি যে উপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন রূহ আফজা কতটুকু নিরাপদ। সারা দিন রোজা রাখার পর ইফতারে আমাদেরকে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ করতে হবে। না হলে এটি আমাদের শরীরের উপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। এইজন্য আমি আপনাকে সাজেস্ট করব রূহ আফজা কারণ শরবত হিসেবে এটি খুবই অসাধারণ। এটি যেমন একদিকে সুস্বাদু আর একদিকে এটি স্বাস্থ্যের জন্য এটি খুবই উপকারী। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন রূহ আফজা খাওয়া কতটুকু নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যসম্মত। এবার চলুন জেনে আসি রূহ আফজা কি কি দিয়ে তৈরি।

রূহ আফজা কি দিয়ে তৈরি

রূহ আফজাতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ফলমূল এবং শাকসবজি। তাতে কোন প্রকার কেমিক্যাল অথবা রাসায়নিক পদার্থ নেই। যে কারণে এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং আপনারা এটিকে নিঃসন্দেহে শরবত বানিয়ে পান করতে পারেন। তবে কিছু অসৎ ব্যবসায়ী দাবি করে যে রূহ আফজাতে ৩৫ ধরনের ফলমূল রয়েছে পরবর্তী সময়ে এই কথাটি সম্পূর্ণ ভুল প্রমাণিত হয়।রূহ আফজাতে ফলমূল শাকসবজি ব্যবহার করার পাশাপাশি কিছু গাছের শিকড় ব্যবহার করা হয়।

এতে অনেক ধরনের ফলমূল রয়েছে যেমনঃ-কমলা লেবু,আনারস,আপেল, সট্রবেরি, ব্লুবেরি তরমুজ, ক্যানবেরি এবং চেরি ফলসহ কিছু সবজি ব্যবহার করা হয় যেমনঃ-পালং শাক, ধুন্দল, এবং গাজর। সঙ্গে রূহ আফজাতে কিছু ফুলের পাপড়ি ব্যবহার করা হয় যেমন লেবু, গোলাপ,কেওড়া এবং কমলা ইত্যাদির পাপড়ি ব্যবহার করা হয়। তাই রূহ আফজা সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এবং এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ তাই আপনারা নিঃসন্দেহে রূহ আফজার শরবত পান করতে পারেন

প্রিয় পাঠক আশা করছি উপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন রূহ আফজা কি কি দিয়ে তৈরি।রূহ আফজা বিভিন্ন ফলমূল এবং শাকসবজির পাশাপাশি কিছু গাছের শিকড় এর মাধ্যমে তৈরি করা হয়। 

রূহ আফজার ইতিহাস

রূহ আফজা ১৯০৬ সালে ভারতে হাকিম মোহাম্মদ কবিরউদ্দিন দ্বারা প্রণয়ন করা হয়েছিল এবং হাকিম হাফিজ আব্দুল মজিদ দ্বারা প্রবর্তিত হয়েছিল এবং পুরানো দিল্লি থেকে চালু হয়েছিল।হামদর্দ ল্যাবরেটরিজ(ওয়াকফ) ১৯৪৮ সাল থেকে কোম্পানিটি ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের পণ্যটি তৈরি করছে।

উদ্ভাবক হাকিম হাফিজ আব্দুল মজিদ পুরাতন দিল্ল, ব্রিটিশ ভারত

প্রস্তুতকারক হামদর্দ ভারত,হামদর্দ ল্যাবরেটরিজ(ওয়াকফ) বাংলাদেশ এবং হামদর্দ ল্যাবরেটরিজ(ওয়াকফ) পাকিস্তান

এটি ভারত,পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং মধ্যপ্রাচ্য তে পাওয়া যায়।

কিভাবে আপনি বাড়িতেই রূহ আফজা বানাবেন

রোজা রেখে ক্লান্তি দূর করতে ইফতারে এক গ্লাস রূহ আফজার শরবত খেতে পারেন। কয়েক মাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করে খেতে পারেন এটি। তাহলে েজেনে নিন কিভাবে বাড়িতেই রূহ আফজা বানাবেন। রূহ আফজা তৈরি করতে যা যা উপকরণ লাগবেঃ-

উপকরণ

গোলাপ ফুল-৬টি

চিনি-২ কাপের একটু কম

এলাচ-২ টি 

লবঙ্গ-২ টি 

লেবুর রস- ১ টেবিল চামচ 

গোলাপজল-১ চা চামচ

কেওড়া জল-১ চা চামচ 

শেষ বক্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এটি পরিচিতদের কাছে শেয়ার করতে ভুলবেন না আশা করি আপনি রূহ আফজা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন