নাবিজ খাওয়ার উপকারিতা এবং খাওয়ার নিয়ম

নাবিজ খাওয়ার উপকারিতা

শুকনা খুরমা খেজুর রাতে দুধ অথবা পানির ভিতরে চুবিয়ে রাখলে যা প্রস্তুত হয় তাকেই নাবিজ বলা হয়। আসলে নাবিজ তৈরি করা হয় দুধে কিছু পরিমান খেজুর চুবিয়ে রেখে। এটি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবংসুস্বাদু একটি পানীয়।

নাবিজ খাওয়ার উপকারিতা

উপকারিতাঃ নাবিজ খেলে ক্লান্তি দূর হবে নাবিজে থাকা খেজুরে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন,ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম রয়েছে যা শরীরের অভাব পূরণ করতে সহায়তা করে।

এছাড়াও যাদের রক্তস্বল্পতা রয়েছে এমন রোগের জন্য নাবিজ খাওয়া খুবই প্রয়োজনীয়। একদম সুস্থ মানুষের শরীরের যতটুকু আয়রন প্রয়োজন তার প্রায় কয়েক ভাগ পূরণ করবে এই নাবিজ। নাবিজ খাওয়া নবীর সুন্নত।

কিন্তু এটি একদিনে খেতে হবে একদিনের বেশি হলে এটি মদে পরিনত হবে যা খাওয়া ইসলাম ধর্মে হারাম। এর অনেক উপকার রয়েছে।

নাবিজের পুষ্টিগুণ 

নাবিজ সম্পর্কে বিবেচনা

 উপাদানঃ পানীয়টিতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যাএর পুষ্টিগুণেরমান কে প্রবাহিত করে।

চিনির পরিমাণঃ তৈরির পদ্ধতির ওপর নির্ভর করে। 

নাবিজ তৈরির নিয়ম 

নাবিজ হলো একটি সৌদি আরবের বিখ্যাত পানীয়। এটি তৈরি করতে যা যা উপকরণ লাগবেঃ-

প্রথমে গরু অথবা ছাগলের দুধ কুসুম গরম করে নিবেন তারপর ৩-৪ টা খেজুর ভালোমতো ধুয়ে একটি গ্লাসে খেজুর গুলো ছিরে বিচি ফেলে দিয়ে তারপর দুধ দিয়ে ৪ থেকে ৫ ঘণ্টার জন্য রেখে দিতে হবে যেহেতু খেজুরে চিনি থাকে তাই আর বাড়তি কোনো চিনে দিতে হবে না।

শেষ বক্তব্য

যেহেতু রমজান মাস আপনারা এই পানীয়টি বানিয়ে খেতে পারেন এটি খুবই পুষ্টিকর একটি পানীয় এটি ইফতারি খেতে পারেন এবং সেহেরী তেও খেতে পারেন। আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনার পছন্দ হয়ে থাকে তাহলে পরিচিতদের কাছে শেয়ার করতে ভুলবেন না।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন