আসলে অল্প বা কম পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা শুরু করা সম্ভব।এর জন্য প্রয়োজন দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং অধ্যাবসায়। প্রথমে আপনার আগ্রহ ও দক্ষতার ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত করুন। যেহেতু এসব ব্যবসায় বিনিয়োগ কম নয় বাস্তবে বিক্রি করবেন আপনার দক্ষতা আর শ্রম।
সুতরাং একজন ব্যক্তির পর্যাপ্ত ব্যবসায়িক জ্ঞান না থাকলে লাভজনক ব্যবসা চালানো অসম্ভব। পাশাপাশি বিষয়টি সম্পর্কে আপনার আগ্রহ থাকাও জরুরি।চলুন জেনে নেওয়া যাক এমন ১০ টি ব্যবসার আইডিয়া, যা আপনি শুরু করতে পারবেন অল্প পুঁজিতে --ঘরে বসেই অনলাইনে আপনার পছন্দের বিষয়গুলো শিখিয়ে ভালো আয় করতে পারেন। বিষয়টি হতে পারে পড়াশোনা, সঙ্গীত, বাদ্যযন্ত্র বা ভাষা শিক্ষা। আপনার দক্ষতা এবং আগ্রহ অনুযায়ী একটি বিষয় নির্ধারণ করুন। আপনি নিজেই ইউটিউব চ্যানেল শুরু করে কোন প্রকার লোক ছাড়াই অর্থ উপার্জন করতে পারেন। অনলাইন শিক্ষকতার জন্য বিভিন্ন পোর্টাল রয়েছে। যেখানে আপনি সহজেই পাঠদান শুরু করতে পারবেন। এভাবে ভিউ সংখ্যা বাড়ানোর জন্য আপনাকে দায়িত্ব নিতে হবে না। এর মধ্যে রয়েছে Udemy-এর মত অনলাইন শিক্ষাদান এবং লার্নিং মার্কেটপ্লেস। আপনি এই ধরনের প্লাটফর্মে কোর্স আপলোড করে একটি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। গণিত,বিজ্ঞান, শিল্প, প্রোগ্রামিং, মার্কেটিং, ফটোগ্রাফি এবং ভাষা শেখানোর পাশাপাশি ইত্যাদি নানা বিষয়ে কোর্স আপলোড করার সুযোগ রয়েছে এই ধরনের প্লাটফর্মে। টেক্সট, ভিডিও, অডিও বা প্রেজেন্টেশন এর আকারে কোর্স আপলোড করতে পারেন।
আজকের এই ব্যস্ত সময়ে, অনেকেরই প্রতিদিন বাড়িতে রান্না করার সুযোগ হয়ে ওঠেনা, এবং বেশিরভাগ মানুষ প্রতিদিন হোটেলের খাবার খেতে চাই না। এই চাহিদা মেটাতেই শুরু হয়েছিল খাবারের হোম ডেলিভারির ব্যবসা। বাড়িতেই ঘরোয়া উপায়ে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে সুস্বাদু খাবার রান্না করে পৌঁছে দিন অফিস,মেস অথবা বাড়িতে সুস্বাদু খাবার দিতে পারলে কাস্টমারের অভাব হবে না।
কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় ফুড ডেলিভারি ব্যবসার সুযোগ বেশি। শহরের বাহিরের অনেক শিক্ষার্থী প্রতিদিন রান্না করতে চায় না, তাই তারা হোম ডেলিভারির উপর নির্ভর করে। এছাড়াও অনেক ছোট পরিবারও প্রতিদিনের খাবারের জন্য হোম ডেলিভারি খাবারের ওপরে নির্ভর করেন। তাই কম পুঁজিতে শুরু করুন এই ব্যবসা।আপনি এই ক্ষেত্রে নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন অথবা বাংলাদেশে foodpanda এর মতো অ্যাপ্লিকেশনগুলোতে আপনার বানানো খাবার বিক্রি করতে পারবেন সেক্ষেত্রে আপনাকে ৫ হাজার টাকা দিয়ে তাদের অফিস থেকে রেজিস্টার করতে হবে তারা আপনাকে একটি তাদের ট্যাব দিয়ে দিবে যেখান থেকে আপনি অর্ডার কনফার্ম করতে পারবেন এবং কান্সেলও করতে পারবেন,foodpandaআপনার অর্ডার থেকে ৩০% কেটে নিবে সেক্ষেত্রে আপনাকে খাবারের দাম কিছুটা বাড়িয়ে foodpanda তে সেট করতে হবে।আসা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন খাবার সরবরাহের ব্যবসা কি করে করতে হয়।
আপনি কি বিভিন্ন রকম কেক এবং কুকিজ বানাতে ভালোবাসেন? আত্মীয়-স্বজন অথবা বন্ধুদের জন্মদিন অ্যানিভার্সারিতে আপনার বানানো কেক এর কি কদর রয়েছে? তাহলে এই ছোট ব্যবসা আপনার জন্য উপযুক্ত। টাটকা বেকারি আইটেমের প্রচুর চাহিদা এবং সেগুলি সরাসরি আপনার গ্রাহকদের ঘরে পৌঁছে দিতে পারেন তাহলে তো কথাই নেই। নিত্য নতুন রেসিপি ট্রাই করুন। এটি আপনার বাড়িতে চুলায় অথবা ওভেনে তৈরি করে অনলাইনে বিক্রি করুন। আপনি এই ক্ষেত্রে নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন অথবা বাংলাদেশে foodpanda এর মতো অ্যাপ্লিকেশনগুলোতে বেকারি সামগ্রী বিক্রি করতে পারবেন সেক্ষেত্রে আপনাকে ৫ হাজার টাকা দিয়ে তাদের অফিস থেকে রেজিস্টার করতে হবে তারা আপনাকে একটি তাদের ট্যাব দিয়ে দিবে যেখান থেকে আপনি অর্ডার কনফার্ম করতে পারবেন এবং কান্সেলও করতে পারবেন,foodpandaআপনার অর্ডার থেকে ৩০% কেটে নিবে সেক্ষেত্রে আপনাকে বেকারি সামগ্রির দাম কিছুটা বাড়িয়ে foodpanda তে সেট করতে হবে।আসা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।
প্রথমে আপনাকে একটি সুন্দর জায়গায বেছে নিতে হবে। এমন জায়গায় নিতে হবে যেখানে আপনার ফুড স্টল সহজে চোখে পড়বে। আপনার স্টলটি যদি কোন অফিস স্কুল অথবা কলেজের পাশে থেকে থাকে তাহলে বিক্রির সুযোগ বেশি থাকে। ওই জায়গায় একটি জুসবার বসানোর অনুমতি পত্র যোগা করতে হবে ভাড়া নিতে হবে জায়গা। এরপর ফলের জুস তৈরির জন্য আমাদের কাঁচামাল এবং একটি মেশিনের প্রয়োজন হবে।
অল্প পুজিতে ব্যবসা শুরু করতে হলে 62 এর টিকিট বুকিং এর ব্যবসা করার কথা ভাবতে পারেন। অল্প পুজিতে ব্যবসা শুরু করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো একটি পোস্টিং এজেন্সির সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করা। প্রাথমিক বিনিয়োগের পরিমাণ নির্ভর করে এজেন্সির ওপর, কিন্তু তা 10000 টাকার মধ্যে রাখা সম্ভব। আপনি অনলাইনে টিকিট কাটার কাজ শিখে মাসে অর্ধ লাখ টাকা আয় করতে পারবেন আপনি চাইলে হোটেল বুকিং, ট্রেন টিকিট বুকিং, বাস টিকিট বুকিং সহ প্লেনের টিকিটও বুক করে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন। পাশাপাশি আপনি চাইলে পাসপোর্ট এবং ভিসা তৈরির কাজ করতে পারবেন।
এমন কোন ব্যক্তি নেই যিনি ঘুরতে ভালোবাসেন না। এবং এটি নির্ভর করে ট্যুর গাইড এর উপর ফ্লাইট,ট্রেনের টিকিট বুকিং, হোটেল বুকিং থেকে শুরু করে পুরো ট্যুরের পরিকল্পনা সবকিছুর জন্য দায়িত্ব আপনার। অফিস, স্কুল অথবা কলেজের ট্যুর করাতে পারলে নিয়মিত ব্যবসা পাওয়া সম্ভব। আপনাকে শুধু একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে আর যোগাযোগ করতে হবে বিভিন্ন জায়গার হোটেলের সঙ্গে জেনে নিতে হবে তাদের ট্রাভেল এজেন্ট কমিশনের রেট। নতুন জায়গা আবিষ্কার করুন। বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক কোম্পানি গুলির মধ্যে একটি হল ট্যুর অপারেটর ব্যবসা।
বাংলাদেশ হস্তশিল্পে সমৃদ্ধ। অল্প পুজিতে ব্যবসা শুরু করতে ছোট ছোট ঘর সাজানোর সামগ্রী সংগ্রহ করুন অথবা ছোট গয়না। গ্রামের কারিগররা তাদের পণ্য খুবই কম দামে বিক্রি করে। এটি খুব কম খরচে লাভজনক ব্যবসা করা সম্ভব।
আপনি যদি একজন মহিলা হয়ে থাকেন তাহলে এই ব্যবসাটি শুধুমাত্র আপনার জন্যই। সঠিক দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ নিয়ে অল্প পুঁজিতে এই ব্যবসা চালানো যায়। প্রথমেই কিনে ফেলুন প্রাথমিক পরিসেবা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ গুলি। আপনার ক্লায়েন্টের বাড়িতে গিয়ে ফেসিয়াল, ভ্রু প্লাক, পেডিকিউর, ম্যানিকিউর, তেল মালিশ বা ওয়াক্সিং অফার করুন। অনেকেই বিউটি পার্লারে যাওয়ার চেয়ে বাড়িতে এই সমস্ত পরিষেবা ব্যবহার করতে পছন্দ করেন। যখন পরিষেবার মান ভালো হয় লোক মুখেই প্রচার হবে আপনার কথা।
যদি আপনি একটি পুরুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি একটি জেন্টস পার্লার দিতে পারেন আপনি অনলাইন প্রশিক্ষণ নিয়ে অল্প পুজিতে ব্যবসাটি চালাতে পারেন আপনাকে হেয়ার অয়েল, সেভিং ক্রিম, সেভিং জেল, শ্যাম্পু, কন্ডিশনার হেয়ার কালার সহ আরো নানান কসমেটিক্স এই ক্ষেত্রে আপনাকে রাখতে হবে দক্ষ কিছু নাপিত আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন কি করে একটি পার্লারের ব্যবসা দাঁড় করানো যায়।
আপনি যদি একটি বিদেশি ভাষা জানেন তাহলে আপনি সহজে একটি লাভজনক ব্যবসা চালাতে আপনার দক্ষতা ব্যবহার করতে পারেন। ছোট থেকে বয়স্ক বিভিন্ন বয়সের ছাত্র-ছাত্রী পাওয়া সম্ভব। এই ব্যবসায় আপনি কোন প্রকার বিনিয়োগ ছাড়াই অর্থ উপার্জন করতে পারেন। যাইহোক এই ব্যবসা করার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রাসঙ্গিক ভাষা জানতে হবে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাস এবং ধৈর্য থাকতে হবে যাই হোক না কেন ধৈর্য হারা হওয়া যাবে না।
আমাদের দেশের মানুষ ফ্রিল্যান্সিং বলতে মনে করে রাত জেগে কাজ করে আসলে সেটা কিন্তু নয় আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে কন্টেন্ট রাইটিং করতে চান তাহলে দিনে আপনাকে মাত্র চার ঘন্টা সময় ব্যয় করতে হবে আপনি চাইলে নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে কন্টেন্ট রাইটিং করে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। কন্টেন্ট রাইটিং এর পাশাপাশি আপনি পেইড প্রমোশন করতে পারেন এবং ব্যাকলিংক দিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আসলে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে ইংরেজি জানতে হবে তা কিন্তু নয় আপনার যদি বাংলা আর্টিকেল রাইটিং সম্বন্ধে ধারণা থাকে তাহলে আপনি একজন আর্টিকেল রাইটার হিসেবে অন্যের ওয়েবসাইটে চাকরি করতে পারেন।
ঘরে বসে অনলাইনে কন্টেন্ট রাইটিং করে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে এই কাজ পাওয়া যেতে পারে। আর্টিকেল লেখার নিজস্ব কিছু কৌশল রয়েছে যেমন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন তাতে আপনার লেখা ওপরের দিকে স্থান পায় তার জন্য জানতেই হয় সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কৌশল। বিনা বিনিয়োগে ঘরে বসে আয় করতে পারবেন এই ব্যবসায়। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে আয় করতে চান তাহলে আজই যোগাযোগ করুন বাংলাদেশের সেরা ডিজিটাল মার্কেটের অর্ডিনারি আইটিতে তারা দিয়ে থাকেন মানিব্যাক গ্যারান্টি তিন মাসে ফ্রিল্যান্সিং শিখে আপনি যদি অর্থ উপার্জন না করতে পারেন তাহলে তারা সম্পূর্ণ কোর্সের টাকা আপনাকে ফেরত দিয়ে দিবে এটি কোন পেইড প্রমোশন নয় আমি নিজে এখান থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখেছি।
ইউটিউব চ্যানেলঃইউটিউব চ্যানেলও অনলাইন অর্থ উপার্জনের একটি সহজ উপায়। শিক্ষামূলক থেকে শুরু করে রান্না শেখানো, দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ, লাইফ হ্যাকস বা যেকোন বিষয় হতে পারে। নিয়মিত ভিডিও আপলোড করে আপনার চ্যানেলে ফলোয়ার বাড়ান। আপনি আপনার স্মার্টফোন থেকে আপনার চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করতে পারেন। তবে সাউন্ড, ভিডিও ও ফিচার ইমেজের গুণগতমান ভালো হওয়া জরুরী। তোমার ভিডিও যদি পর্যাপ্ত ভিউ পায় তাহলে আপনি বিজ্ঞাপন বাবদ টাকা পাবেন।
ফেসবুক পেজঃ অনেকেই এখন ফেসবুকের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করছেন। ফেসবুক ব্যবহার করে অনেক টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ।
আপনার তৈরি কনটেন্ট মনিটাইজ করুনঃ বিষয়বস্তু নির্মাতা ফেসবুক থেকে বিভিন্ন উপায়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আপনি কোন ব্র্যান্ডের সঙ্গে সহযোগিতা করা এবং তাদের জিনিসের প্রচার-প্রচারণা আপনার কন্টেন্টের মাধ্যমে করলে আপনি ভালো টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ফেসবুকের লাইভ-স্ট্রিমিং বা ভিডিও চলাকালীন সময় বিজ্ঞাপন গুলো দেখিয়ে টাকা আয় করা সম্ভব। এর মাধ্যমে ভালো টাকা আয় করা সম্ভব। তবে এর জন্য facebook এর কিছু মানদণ্ড রয়েছে যা অবশ্যই পূরণ করতে হবে।
কিভাবে ফেসবুক গ্রুপ বা পেজ তৈরি করব?
একটি ফেসবুক গ্রুপ বা পেজ তৈরি করে আপনি আপনার পরি সেবার প্রচার করতে পারেন, জিনিসপত্র কি করতে পারেন এমনকি অ্যাফিলিয়েট মারকেটিং এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
কিভাবে ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে জিনিস বিক্রি করব?
আপনার প্রয়োজন নেই এমন কোন জিনিস ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারবেন। এখানে আপনি আসবাবপত্র, গয়না, ইলেকট্রনিক্স এবং আরো অনেক কিছু ্করতে পারবেন।
কিভাবে ফেসবুক ইভেন্টের মাধ্যমে টাকা আয় করব?
ফেসবুকে ইভেন্ট নামক একটি বিশেষ অপশন রয়েছে। আপনি এটি থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এছাড়াও আপনি ফেসবুক লাইভে ইভেন্টি হোস্ট করতে পারেন।
বলা হয়ে থাকে একজন গ্রাফিক ডিজাইনার ফুলটাইম চাকরির চেয়ে বেশি আয় করেন। যতক্ষণ আপনার কাছে একটি কম্পিউটার এবং প্রয়োজনীয় সফ্টওয়্যার থাকবে ততক্ষণ আপনি একটি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আপনাকে আলাদা অফিস সেট আপ করার দরকার নেই এবং আপনি বাড়িতে বসেই আপনার ব্যবসা চালাতে পারবেন। আপনি অনলাইনে অর্ডার করতে পারেন বা বিভিন্ন কোম্পানির সাথে চুক্তি করতে পারেন যাদের নিয়মিত গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ প্রয়োজন। আজকের ডিজিটাল যুগে গ্রাফিক ডিজাইনে ক্যারিয়ারের অসংখ্য সুযোগ রয়েছে।
একটি ব্যবসা শুরু করার অনেক উপায় রয়েছে এবং আপনাকে বাজারের চাহিদাগুলি বুঝতে হবে এবং আপনার দক্ষতা এবং আগ্রহগুলি সনাক্ত করতে হবে। এই ছোট কোম্পানিতে, আপনার দক্ষতা এবং উদ্ভাবন আপনার সম্পদ। আপনি একটি ব্যবসা শুরু করতে এই টাকা ব্যবহার করতে পারেন. আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে আপনার আয়ও বৃদ্ধি পায়।
এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন